তারাপীঠের মা তারা, বশিষ্ঠের আরাধিতা দেবী। এছাড়াও দত্তাত্রেয়, দুর্বাসা, পরশুরাম, ভৃগূ, বামদেব অনেক সাধকগন তারাপীঠে সাধনা করে সিদ্ধিলাভ করেছেন।
মা তারা আট রূপে বিরাজমানঃ তারা, উগ্রতারা, মহোগ্রতারা, বজ্রা, নীলা, স্বরসতী, কামেশ্বরী ও ভদ্রকালী। 🌺
তারাপীঠ মহাশ্মশানে বশিষ্ঠদেব শ্বেতশিমূল তলায় দেবীর শিলামূর্তি সাধনার বলে আবিষ্কার করেন। সেই শিলামূর্তি পরে মা এর আদেশে জয় দত্ত নামে এক বনিক খুঁজে পান এবং মূর্তি মন্দিরে প্রতীষ্ঠা করেন। পরে রামজীবন চৌধূরী ,নাটোরের রাজা রামকৃষ্ণ রায় মন্দির সংস্কার করেন। পরে মল্লারপুরের জগন্নাথ রায় ভগ্ন মন্দির সংস্কার করেন।
হবর্তমানে শিলামূর্তির উপর রূপোর যে ধাতু নির্মিত মূর্তি রয়েছে সেটি নাটোরের রাজা রামকৃষ্ণ রায় স্বপ্নাদৃষ্ট হয়ে তৈরি করেছিলেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে যারা তারাপীঠে পূন্য অর্জন করতে যান তারা কেউ যেন শিলামূর্তি দর্শন না করেন বা পূজা না করেন। পূজারী, পান্ডা, সাধু ছাড়া এই শিলামূর্তি দর্শন নিষেধ।
পূজা দিতে গেলে রাজ বেশে অধিষ্ঠীতা দেবীকেই পূজা করুন। তারা পীঠে পূর্ন ভাবে পূন্য অর্জন করতে গেলে প্রথমে তারাপীঠে ঢোকার মুখে হনূমানজীর স্মরন করুন, কারন দেব ও দেবী স্থানের অধিষ্ঠীত দেবতা হলেন হনূমানজী স্বয়ং।
তারপর তারাপীঠের লাগোয়া মল্লারপুরে যান, মল্লেশ্বর ভগবান শিব কে পূজা দিয়ে তাকে সন্তুষ্ট করুন।
মা বলেন,-“বাবা সন্তুষ্ট হলে আমি সন্তুষ্ট”। আসার পথে আটলা গ্রামে বামদেবের জন্মভীটাতে ফুল দিয়ে আসুন। পরের দিন দ্বারকা নদীতে স্নান করে মা এর পূজা করুন।মনে রাখবেন মনের ভক্তি, বিশ্বাস, প্রার্থনাই মূল। অবশ্যই মহা শ্মশানে মা এর চরণ পদ্মে ও বামদেবের সমাধী মন্দিরে পূজা করবেন। মা কখনো ভেট চাননা, পারলে গরীব ভীখারী, সাধূদের সাহায্য করুন, তাদের ভোজন করান।
যারা যশ, প্রতিপত্তি, সন্মান, খ্যতি চান তারা রবি বারে পূজা করুন।
যারা গান,বাজনা,অভিনয়,নৃত্যে সাফল্য চান তারা সোমবারে।
যারা শত্রু বীনাশ চান ও অঘটন থেকে রেহাই চান তারা মঙ্গল বারে।
যারা বিদ্যা, বুদ্ধি, জ্ঞান কামনা করেন তারা বুধ বারে।
যারা ব্যবসা, অর্থ, ধন কামনা করেন তারা বৃহস্পতি বারে।
যারা দাম্পত্য জীবনে শান্তি, প্রেম-ভালোবাসা,
সন্তান চান তারা শুক্র বারে পূজা করবেন।
মূখ্য লাভের জন্য তন্ত্র-মন্ত্র-সাধনা লাভের জন্য শনি বারে পূজা করবেন।
মনে রাখবেন এটা তন্ত্র পীঠ। এখানে মা জাগ্রত বলেই বিশ্বাস।
মা তারা আট রূপে বিরাজমানঃ তারা, উগ্রতারা, মহোগ্রতারা, বজ্রা, নীলা, স্বরসতী, কামেশ্বরী ও ভদ্রকালী। 🌺
তারাপীঠ মহাশ্মশানে বশিষ্ঠদেব শ্বেতশিমূল তলায় দেবীর শিলামূর্তি সাধনার বলে আবিষ্কার করেন। সেই শিলামূর্তি পরে মা এর আদেশে জয় দত্ত নামে এক বনিক খুঁজে পান এবং মূর্তি মন্দিরে প্রতীষ্ঠা করেন। পরে রামজীবন চৌধূরী ,নাটোরের রাজা রামকৃষ্ণ রায় মন্দির সংস্কার করেন। পরে মল্লারপুরের জগন্নাথ রায় ভগ্ন মন্দির সংস্কার করেন।
হবর্তমানে শিলামূর্তির উপর রূপোর যে ধাতু নির্মিত মূর্তি রয়েছে সেটি নাটোরের রাজা রামকৃষ্ণ রায় স্বপ্নাদৃষ্ট হয়ে তৈরি করেছিলেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে যারা তারাপীঠে পূন্য অর্জন করতে যান তারা কেউ যেন শিলামূর্তি দর্শন না করেন বা পূজা না করেন। পূজারী, পান্ডা, সাধু ছাড়া এই শিলামূর্তি দর্শন নিষেধ।
পূজা দিতে গেলে রাজ বেশে অধিষ্ঠীতা দেবীকেই পূজা করুন। তারা পীঠে পূর্ন ভাবে পূন্য অর্জন করতে গেলে প্রথমে তারাপীঠে ঢোকার মুখে হনূমানজীর স্মরন করুন, কারন দেব ও দেবী স্থানের অধিষ্ঠীত দেবতা হলেন হনূমানজী স্বয়ং।
তারপর তারাপীঠের লাগোয়া মল্লারপুরে যান, মল্লেশ্বর ভগবান শিব কে পূজা দিয়ে তাকে সন্তুষ্ট করুন।
মা বলেন,-“বাবা সন্তুষ্ট হলে আমি সন্তুষ্ট”। আসার পথে আটলা গ্রামে বামদেবের জন্মভীটাতে ফুল দিয়ে আসুন। পরের দিন দ্বারকা নদীতে স্নান করে মা এর পূজা করুন।মনে রাখবেন মনের ভক্তি, বিশ্বাস, প্রার্থনাই মূল। অবশ্যই মহা শ্মশানে মা এর চরণ পদ্মে ও বামদেবের সমাধী মন্দিরে পূজা করবেন। মা কখনো ভেট চাননা, পারলে গরীব ভীখারী, সাধূদের সাহায্য করুন, তাদের ভোজন করান।
যারা যশ, প্রতিপত্তি, সন্মান, খ্যতি চান তারা রবি বারে পূজা করুন।
যারা গান,বাজনা,অভিনয়,নৃত্যে সাফল্য চান তারা সোমবারে।
যারা শত্রু বীনাশ চান ও অঘটন থেকে রেহাই চান তারা মঙ্গল বারে।
যারা বিদ্যা, বুদ্ধি, জ্ঞান কামনা করেন তারা বুধ বারে।
যারা ব্যবসা, অর্থ, ধন কামনা করেন তারা বৃহস্পতি বারে।
যারা দাম্পত্য জীবনে শান্তি, প্রেম-ভালোবাসা,
সন্তান চান তারা শুক্র বারে পূজা করবেন।
মূখ্য লাভের জন্য তন্ত্র-মন্ত্র-সাধনা লাভের জন্য শনি বারে পূজা করবেন।
মনে রাখবেন এটা তন্ত্র পীঠ। এখানে মা জাগ্রত বলেই বিশ্বাস।
No comments:
Post a Comment