Friday, May 1, 2020

শ্রীগদাধর পণ্ডিতের শুভ আবির্ভাব তিথী।

 শ্রীগদাধর পণ্ডিতের শুভ আবির্ভাব তিথী।

#গদাধর_পন্ডিত_কে?
"পঞ্চতত্বের ব্যাখ্যায় গদাধর পন্ডিতকে বলা হয়েছে ভক্তশক্তি। তিনি নবদ্বীপের আদিবাসী এবং শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর একজন অন্তরঙ্গ পার্ষদ ছিলেন।

তারা শৈশবকাল তথা সন্ন্যাস লীলার এক দীর্ঘ সময় একসঙ্গে কাটিয়েছেন। তিনি  মায়াপুরে শ্রীজগন্নাথ মিশ্রের গৃহ সন্নিকটে থাকতেন । মহাপ্রভুর বাল্যলীলায় গৌরহরি গদাধরকে সঙ্গে নিয়ে কখনো নিজ অঙ্গনে কখনো গদাধরের গৃহে বিবিধ লীলা খেলা করতেন । গ্রামের পাঠশালায় উভয়ে একসাথে অধ্যয়ন করতেন।  গদাধর বয়সে মহাপ্রভুর কয়েক বছরের ছোট ।
তাঁর পিতার নাম শ্রীমাধব মিশ্র এবং মাতার নাম শ্রীরত্নবতী দেবী।

গদাধর পন্ডিত শ্রীকৃষ্ণের অন্তরঙ্গা শক্তি শ্রীমতি রাধাঠাকুরাণীর প্রকাশ।

শ্রীগৌরগণোদ্দেশ দীপিকায় – যিনি ব্রজে শ্রীবৃষভানু কুমারী শ্রীরাধা, তিনি অধুনা শ্রীগদাধর পন্ডিত নামে খ্যাত।

গদাধর পন্ডিত শৈশবকাল থেকে ধীর, শান্ত, নিজ্জনতা প্রিয় ও বৈরাগ্যবান ছিলেন । চৈতন্যদেবের অনুরোধে তিনি পুন্ডরিক বিদ্যানিধির কাছে দীক্ষা গ্রহণ করেন।

গদাধর পন্ডিত তার জীবনের অধিকাংশ সময়ই জগন্নাথ পুরীতে টোটা গোপীনাথের সেবায় অতিবাহিত করেন।
গদাধর পন্ডিত শ্রীমদ্ভাগবত পাঠ করতেন। স্বর্পাষদ গৌরসুন্দর বসে শুনতেন।

বৈশাখ মাসের অমাবস্যা তিথিতে গদাধর পন্ডিত গোস্বামী আবির্ভূত হন।
#সংগ্রহীত

“হরেকৃষ্ণ”

No comments:

Post a Comment