একদিন এক গৃহিনী ঘরের দরজা খুলে
দেখেন তিন সাধু মনিষীকে । গৃহিনী
প্রথমে তাদের প্রনাম জানালেন এবং
ওনাদের ঘরের ভিতর প্রবেশ করতে
বললেন । একজন সাধু বললেন , " তোমার
স্বামী ঘরে আছে ?" গৃহিনী বললেন , "
না , উনি সন্ধ্যায় বাড়ী ফিরবেন । "
তখন সাধু বললেন , " ঠিক আছে তাহলে
আমরা বাইরের অপেক্ষা করি । "
সন্ধ্যা হলো , গৃহিনীর স্বামী ঘরে
ফিরলেন । স্বামী সব কথা শুনে স্ত্রী
কে বললেন , " যাও ত্রক্ষনি গিয়ে
মহাত্মাদের ঘরে নিয়ে আসো ।"
গৃহিনী বাইরে এসে সাধু মহাত্মাদের
বললেন , " হে মহাত্মাগন , আমার
স্বামী ঘরে এসেছেন , আপনারা কৃপা
করে আমাদের গৃহে আসুন । "
তিন সাধুর মধ্যে একজন সাধু উঠে বললেন
, " আমি হচ্ছি প্রেম , আমার সঙ্গে এই
সাধু হচ্ছেন ' সহযোগিতা ' আর ঐ সাধু
হচ্ছেন ' ধন ' । তোমার স্বামী কে গিয়ে
বলো যে , সে কোন সাধুকে ঘরে প্রবেশ
করতে দেবে ? "
গৃহিনী সঙ্গে সঙ্গে তার স্বামীর
কাছে গিয়ে সব কথা খুলে বললেন । সব
কথা শুনে স্বামী বললেন , " তাহলে
তো
' ধন ' কে ই ঘরে প্রবেশ করতে দেওয়া
উচিৎ । "
পাশের ঘরে থেকে তাদের ছোট্ট
মেয়েটি চিৎকার করে বলতে লাগলো
, "
না বাবা , তুমি ' প্রেম ' কে ই ঘরে
প্রবেশ করতে দাও , কারন ' ধন ' থেকেও
আমাদের সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন '
প্রেম ' , কারন আমাদের মধ্যে প্রেম
বন্ধন না থাকলে আমরা ' ধন ' দিয়ে কি
করবো ? "
মেয়ের কথা শুনে মা বাবা রাজী
হয়ে
গেলেন । এরপর গৃহিনী বাইরে এসে
বলতে লাগলেন , " হে মহাত্মাগন ,
আপনাদের মধ্যে যিনি ' প্রেম ' তিনি
আমার সঙ্গে আমাদের গৃহে আসুন । "
যখন মহাত্মা ' প্রেম ' রওনা দিলেন ,
তখন প্রেমের পিছন পিছন ' ধন ' এবং '
সহযোগিতা ' ও রওনা দিলেন । গৃহিনী
বললেন , " আরে একি , আমি তো শুধু '
প্রেম ' মহাত্মাকেই আসতে বললাম ,
উনার সঙ্গে সঙ্গে আপনারা আসছেন
কেন ? "
এই কথা শুনে ' প্রেম ' মহাত্মা বলতে
লাগলেন , " আমি যখন কোথাও যাই ,
তখন আমার সঙ্গে সঙ্গে ' ধন ' এবং '
সহযোগিতা ' ও আমার পিছন পিছন চলে
আসে । কিন্তু তারা যদি কোথাও যায় ,
তাহলে তাদের কারোর পিছন পিছন
কেউ যায় না । "
তাই বন্ধুরা ' প্রেম ' থেকে বড় এই
দুনিয়াতে আর কিছুই নেই ।
ভগবান কে পাওয়ার একমাত্র রাস্তা
হলো সেই " প্রেম ভক্তি "।।
দেখেন তিন সাধু মনিষীকে । গৃহিনী
প্রথমে তাদের প্রনাম জানালেন এবং
ওনাদের ঘরের ভিতর প্রবেশ করতে
বললেন । একজন সাধু বললেন , " তোমার
স্বামী ঘরে আছে ?" গৃহিনী বললেন , "
না , উনি সন্ধ্যায় বাড়ী ফিরবেন । "
তখন সাধু বললেন , " ঠিক আছে তাহলে
আমরা বাইরের অপেক্ষা করি । "
সন্ধ্যা হলো , গৃহিনীর স্বামী ঘরে
ফিরলেন । স্বামী সব কথা শুনে স্ত্রী
কে বললেন , " যাও ত্রক্ষনি গিয়ে
মহাত্মাদের ঘরে নিয়ে আসো ।"
গৃহিনী বাইরে এসে সাধু মহাত্মাদের
বললেন , " হে মহাত্মাগন , আমার
স্বামী ঘরে এসেছেন , আপনারা কৃপা
করে আমাদের গৃহে আসুন । "
তিন সাধুর মধ্যে একজন সাধু উঠে বললেন
, " আমি হচ্ছি প্রেম , আমার সঙ্গে এই
সাধু হচ্ছেন ' সহযোগিতা ' আর ঐ সাধু
হচ্ছেন ' ধন ' । তোমার স্বামী কে গিয়ে
বলো যে , সে কোন সাধুকে ঘরে প্রবেশ
করতে দেবে ? "
গৃহিনী সঙ্গে সঙ্গে তার স্বামীর
কাছে গিয়ে সব কথা খুলে বললেন । সব
কথা শুনে স্বামী বললেন , " তাহলে
তো
' ধন ' কে ই ঘরে প্রবেশ করতে দেওয়া
উচিৎ । "
পাশের ঘরে থেকে তাদের ছোট্ট
মেয়েটি চিৎকার করে বলতে লাগলো
, "
না বাবা , তুমি ' প্রেম ' কে ই ঘরে
প্রবেশ করতে দাও , কারন ' ধন ' থেকেও
আমাদের সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন '
প্রেম ' , কারন আমাদের মধ্যে প্রেম
বন্ধন না থাকলে আমরা ' ধন ' দিয়ে কি
করবো ? "
মেয়ের কথা শুনে মা বাবা রাজী
হয়ে
গেলেন । এরপর গৃহিনী বাইরে এসে
বলতে লাগলেন , " হে মহাত্মাগন ,
আপনাদের মধ্যে যিনি ' প্রেম ' তিনি
আমার সঙ্গে আমাদের গৃহে আসুন । "
যখন মহাত্মা ' প্রেম ' রওনা দিলেন ,
তখন প্রেমের পিছন পিছন ' ধন ' এবং '
সহযোগিতা ' ও রওনা দিলেন । গৃহিনী
বললেন , " আরে একি , আমি তো শুধু '
প্রেম ' মহাত্মাকেই আসতে বললাম ,
উনার সঙ্গে সঙ্গে আপনারা আসছেন
কেন ? "
এই কথা শুনে ' প্রেম ' মহাত্মা বলতে
লাগলেন , " আমি যখন কোথাও যাই ,
তখন আমার সঙ্গে সঙ্গে ' ধন ' এবং '
সহযোগিতা ' ও আমার পিছন পিছন চলে
আসে । কিন্তু তারা যদি কোথাও যায় ,
তাহলে তাদের কারোর পিছন পিছন
কেউ যায় না । "
তাই বন্ধুরা ' প্রেম ' থেকে বড় এই
দুনিয়াতে আর কিছুই নেই ।
ভগবান কে পাওয়ার একমাত্র রাস্তা
হলো সেই " প্রেম ভক্তি "।।
No comments:
Post a Comment